Best Video Editing Apps
হাতে স্মার্টফোন থাকায় এখন সকলেই ফটোগ্রাফার (Video Editing Apps)। আর ছবি তুলতে কে না চায়? আর সেই ইচ্ছা একেবারে পূরণ করে দিয়েছে স্মার্টফোন (Smartphone) কোথাও বেড়াতে যান, কোনো অনুষ্ঠান বাড়িতে যান, কোনো জায়গায় কোনো তাৎক্ষণিক ঘটনা দেখলেন, কিংবা নিদেনপক্ষে কোনো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ধরে রাখতে চাইলেন, যাই কিছু করুন না কেন, হাতে স্মার্টফোন থাকলে এক ক্লিকেই ফ্রেমবন্দি করতে পারেন সেই মুহূর্তটা। আর এবার সেই ছবিতে আরো জীবন্ত করে তুলতে হলে ফটো এডিটর অ্যাপ (Photo Editing App) ব্যবহার করতে পারেন।
যারা Android এবং IOS User তারা Google Play Store এবং Apple App Store থেকে একাধিক ফটো এডিটর এবং Video Editing Apps (best video editing app for youtube) অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। যার ফলে ছবি আরো সুন্দর আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। এবার পর্যায়ক্রমে সেই ফটো এডিটর অ্যাপ এর তালিকাটা দেখা যাক:
Picsart, AI Photo Editor, Video Editor
- এই অ্যাপের মাধ্যমে কালার কম্বিনেশন চেঞ্জ করতে পারেন।
- ছবিতে বিভিন্ন ধরনের এফেক্ট দিতে পারেন। ফিল্টার ব্যবহার করতে পারেন।
- ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড ডিলিট করতে পারেন।
- প্রয়োজন হলে ছবিতে ব্লার করতে পারেন।
- অ্যাপটিতে টেক্সট লেখার জন্য ২০০ + ডিজাইনের Font রয়েছে।
- অ্যাপটিতে রিমুভ অবজেক্ট অপশন রয়েছে। সেটিও ব্যবহার করতে পারেন।
- সহজে এই ছবিটি ক্রপ করতে পারেন।
Photoshop Camera Photo Filters
- এই অ্যাপে একটি ট্যাপের মাধ্যমেই ছবিতে এফেক্ট এবং ফিল্টার প্রয়োগ করতে পারেন।
- এই অ্যাপটিতে Portrait, Bloom, Mixed Media, Analog, সুপার সাইজার ফিল্টার রয়েছে।
- স্টুডিও লাইট, কমিক্স স্কাই, ভাইব্রান্ট, নিয়ন পালস, ইকো কালার এর মত লেন্স হয়েছে এই অ্যাপটিতে।
- ফটোশপ এবং AI Picture Editing টুলের সাহায্যে ফটো ক্যাপচার করতে পারেন।
- ফটোশপ ক্যামেরার ফিচার আলো ফেস লাইট এর জন্য অপটিমাইজ করে। এতে ১০০টির বেশি লেন্স এফেক্ট পাবেন।
Google Play Store থেকে এই অ্যাপটি এক মিলিয়ন বার ডাউনলোড করা হয়েছে।
Android Pixlr – Photo Editor
এটি একটি খুবই জনপ্রিয় ফটো ও Video Editing Apps। ইতিমধ্যেই ৫০ মিলিয়ন বার গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা হয়েছে। এই অ্যাপের ফ্রি এবং পেইড ২ ভার্সনই রয়েছে।
কোলাজ টেমপ্লেট রয়েছে এই অ্যাপে। যার ফলে সহজেই কোলাজ তৈরি করা যায়।
যাদের এডিটিং সফটওয়্যার এর অভিজ্ঞতা নেই, তারা এখানে ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করতে পারেন।
ফ্রি ভার্সনে basic editing tool software রয়েছে। যার মধ্যে বিভিন্ন ফিল্টার আছে।
ফটোতে অভিনবত্ব দিতে পারেন। সাদা কালো, ফিল্ম বা সোপিয়া টোন দিয়ে ফটোগুলিকে পরিবর্তন করা যায়।
Snapseed
গুগলের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফটো ও Video Editing Apps এটি। এর মধ্যেই ১০০ মিলিয়ন বার গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা হয়েছে।
এক ট্যাপে এই অ্যাপের মাধ্যমে প্রচুর ফিল্টার এবং ইফেক্ট ব্যবহার করতে পারেন।
Professional কোয়ালিটির এডিটিং টুল এবং কালার এডজাস্ট টুল রয়েছে।
যাদের মোবাইল এডিটিং এর সফটওয়্যার ব্যবহারের এক্সপেরিয়েন্স নেই। তাদের জন্য লেয়ার এডিট অপশন রয়েছে।
এছাড়াও যদি আপনি আপনার ক্যামেরা বা ফটো তোলার অভিগতাটিকে বাড়াতে চান তাহলে আমাদের এই প্রতিবেদনে দেওয়া যে যে বিষয় গুলি সে গুলিকে আপনার সর্বদাই অনুসরণ করে চলতে হবে। একটি ছবির আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে ব্যক্তির ছবিটিকে দেখবার ধারন অনুসারে (Video Editing Apps), এই প্রতিবেদনে যে যে তথ্য অনুসরণ করবার কথা বলা হয়েছে তাতে আপনার ছবি তোলার দক্ষতাকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। চলুন তাহলে দেখে নেওয়াযাক কিকি তথ্য অনুসরণ করতে হবে আপনা দেরকে।
ফটো তোলা বা ভিডিও করার কিছু সাহজ টিপস
- Grid lines এর মাধ্যমে ছবিটির balance করুন।
- আপনার ক্যামেরাটি Focus রাখতে হবে subject এর উপর।
- ব্যাবহার করুন আপনার মোবাইল ফনের HDR mode টি কে।
- ফটোটি তোলার সময় কোনও কারনে zooming করা জাবেনা।
- ছবিটির প্রত্যেকটি details Capture করুন।
- Manually Exposure ব্যাবহার করুন সর্বদা আপনার স্মার্ট ফোনের।
- ছবি তোলার সময় Lens টিকে একবার মুছতে হবে।
মোবাইল এডিটিং ইন্টারফেস অপশন যথেষ্টই সহজ। যার ফলে ফটোগ্রাফার এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটারদের (Video Editing Apps) কাছে জনপ্রিয় এই অ্যাপটি।
কয়েকটি ফটো এডিটিং অ্যাপ সম্বন্ধে এখানে জানানো হলো। বর্তমান সময়ের সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে Facebook, Twitter, Instagram থেকে শুরু করে প্রতিটি জায়গাতেই ছবি শেয়ার করতে পারেন। আর সেই ছবি আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে এই ধরনের অ্যাপগুলি ব্যবহার করা যেতে পারে।